শেষ হলো দারাজ বাংলাদেশের বিশেষ লিডারশিপ প্রোগ্রামের তৃতীয় পর্ব ‘দারাজ চ্যাম্পিয়নশিপ কেস স্টাডি (ডিসিসিএস)’। ১৮ মাসব্যাপী চলমান এই ম্যানেজমেন্ট ট্রেইনি প্রোগ্রামের মূল উদ্দেশ্য ছিল বর্তমান প্রজন্মের তরুণদের নেতৃত্বের গুণাবলী বিকাশে পূর্ণাঙ্গ প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে ভবিষ্যতের বিজনেস লিডার তৈরি করা। কেস স্টাডি ভিত্তিক প্রোগ্রামটির সমাপনী অনুষ্ঠান গত ২২ সেপ্টেম্বর ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে চ্যাম্পিয়ন দল ১৫ হাজার টাকা সমমূল্যের দারাজ ভাউচার লাভ করে। প্রথম রানার আপ এবং দ্বিতীয় রানার আপ দল যথাক্রমে ৯ হাজার এবং ৬ হাজার টাকা সমমূল্যের দারাজ ভাউচার পায়। সকল বিজয়ীদের ক্রেস্ট এবং সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়। দারাজের চিফ এইচআর অ্যান্ড অ্যাডমিন অফিসার কাজী মোহাম্মদ জাফর সাদেক, চিফ কমার্শিয়াল অফিসার সাব্বির হোসেন এবং চিফ অপারেটিং অফিসার খন্দকার তাসফিন আলম বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন।
প্রাথমিক ব্যাচে ৮ হাজার ১২ জন মেধাবী তরুণদের নিয়ে চলতি বছরের ১২ মে মার্কেটপ্লেসটি এর লিডারশিপ প্রোগ্রামের কার্যক্রম শুরু করে। কয়েক রাউন্ড বাছাই পর্বের পর ১২০ জন কেস স্টাডি পর্বে পৌঁছাতে সক্ষম হয়। সমাপনী অনুষ্ঠানে চিফ এইচআর অ্যান্ড অ্যাডমিন অফিসার কাজী মোহাম্মদ জাফর সাদেক, চিফ কমার্শিয়াল অফিসার সাব্বির হোসেন, চিফ অপারেটিং অফিসার খন্দকার তাসফিন আলম, চিফ মার্কেটিং অফিসার তাজদিন হাসান, চিফ কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার এ. এইচ. এম. হাসিনুল কুদ্দুস, চিফ কাস্টমার অফিসার ফারহানা রফিক উজ্জামান, চিফ মার্কেটিং অফিসার-হাংরিনাকি মাশরুর হাসান মিম সহ দারাজ বাংলাদেশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
কাজী মোহাম্মদ জাফর সাদেক বলেন, “আমরা দক্ষতা বিকাশের পূর্ণাঙ্গ প্রশিক্ষণসহ তিনটি ছয় মাসের রোটেশন রুটিন নিয়ে ডিএফএলপি আয়োজন করেছি, যা অংশগ্রহণকারী মেধাবী তরুণদের ব্যবসা পরিচালনা সংক্রান্ত জ্ঞান অর্জনের এবং তাদের উদ্যোক্তা সম্পর্কিত দক্ষতা মূল্যায়নের সুযোগ প্রদান করেছে। এর মাধ্যমে যোগাযোগ ও চিন্তাধারা গঠনের ক্ষেত্রে দক্ষতা বৃদ্ধি ছাড়াও তাদের ইন্ডাস্ট্রি সংক্রান্ত জ্ঞান এক নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে।”